Saturday, April 16, 2016

কানের সংক্রমণ রোধে করণীয়


কানের সংক্রমণ একটি বহুল প্রচলিত মারাত্মক সমস্যা। ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে কানের ক্ষতি হয় সবচেয়ে বেশি। আর অন্তঃকর্ণে কানের সংক্রমণ বেশি দেখা দেয়। তবে বয়স্কদের তুলনায় শিশুরা সবচেয়ে বেশি কানের সংক্রমণে ভোগে। কানের সংক্রমণ যদি দীর্ঘদিন স্থায়ী হয় তাহলে কানের পর্দা বা টিমপ্যানিক মেমব্রেনে ছিদ্র তৈরি হয়। এতে পরবর্তীতে কেউ কেউ শ্রবণ ক্ষমতাও হারিয়ে ফেলতে পারেন। তাই প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা গ্রহণ করলে দ্রুত কানের সংক্রমণের নিরাময় সম্ভব। এক্ষেত্রে জেনে নিন কানের সংক্রমণ রোধের প্রাকৃতিক কিছু উপায়।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ডায়েট চার্ট


আজকের দিনে ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সংখ্যা নেহাতই কম নয়। শুরু থেকেই এ ব্যাধি সম্পর্কে সচেতন না হলে পরবর্তীতে নানা জটিলতায় পড়তে হয়। ডায়াবেটিস নির্দিষ্ট মাত্রার বাইরে গেলে তা শরীরের ভয়াবহ ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

ঘরেই বানান মজাদার দই ফুচকা!!!!!


ফুচকা প্রস্তুত প্রণালীঃ
-----------------
ময়দা ১ কাপ,
সুজি ১/২কাপ,
তালমাখনা ১ চা চামচ ,
লবণ, এবং পানি।
এসব এক সঙ্গে মাখিয়ে শক্ত ডো তৈরী করুন। এবার পাতলা রুটির মতো বেলে বিস্কিট কাটার,গ্লাস অথবা বয়ামের মুখ দিয়ে ফুচকার আকৃতি করে কেটে নিন। গরম ডুবো তেলে ফুচকা গুলো ছেড়ে দিন।ফুলে উঠে লালচে হয়ে এলে নামিয়ে ফেলুন।

রেসিপি :-মোরগ পোলাও


উপকরণ :-
পোলাও চাল - ১/২ কেজি
চিকেন - ৪০০ গ্রাম (যে কোন চিকেন )
আলু সিদ্ধ - ২ টি ( ছোট)
আদা , রসুন বাটা - ১ টেবিল চামচ
পেয়াজ বাটা - ২ টেবিল চামচ
জিরা , ধনিয়া বাটা - ১ চাচামচ
গুঁড়া মরিচ সামান্য
প্রান টম্যাটো সস - ১/২ কাপ
জয়ফল , জয়ত্রী বাটা - ১/২ চা চামচ (ঐচ্ছিক )
পেয়াজ কুচি - ১ কাপের সামান্য কম
কেওড়া জল - ১ চা চামচ

কাঁচা আমের কাশ্মীরী আচার


উপকরনঃ

কাঁচা আম বড় সাইজের ১ কেজি

চিনি আধা কেজি বা পরিমাণ মতো

সিরকা ১ কাপ

শুকনা মরিচ গোল গোল করে কাটা ১ টেবিল চামচ

ব্রেড পুডিং


উপকরন:
কন্ডেন্সড মিল্ক ২০০ গ্রাম, পাউরুটি ৬ পিস,দুধ ২ কাপ, বাটার ২৫ গ্রাম, ডিম ২ টি, কিসমিস ৫০ গ্রাম, জায়ফল গুঁড়া ১ চিমটি।প্রনালী:প্রথমেই ওভেন ১৬০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেডে প্রি হিট করতে দিন। এরপর পাউরুটিগুলোর চারপাশ থেকে শক্ত অংশ ফেলে দিতে হবে। এবার রুটির দুইপাশে বাটার লাগিয়ে কোণাকুণি করে কেটে নিন। এরপর একটি বেকিং মোল্ডে পাউরুটি স্লাইসগুলো সাজিয়ে নিন কয়েকটি লেয়ারে। 

দই ইলিশ


উপকরন ও পরিমান:
ইলিশ মাছের ৫ টুকরা,
আদা বাটা (হাফ চা চামচ),
দুইটা মাঝারি পেঁয়াজ কুঁচি,
কয়েকটা কাঁচা মরিচ,
হাফ চামচ হলুদ গুড়া,
হাফ চামচ বা তার কম লাল মরিচ গুড়া,
ঝাল বুঝে,

রেসিপি :- তুলতুলে নরম রসমালাই



ছানা তৈরি :
দুধ - ১ লিটার (পুর্ন ননীযুক্ত )
সিরকা - ৩ টেবিল চামচ সিরকা +৩ টেবিল চামচ পানি
ময়দা - ১ +১/২ চাচামচ


প্রনালি : -
- দুধ জ্বাল দিয়ে নিন। ফুটে উঠলে চুলা অফ করে দিন ।
- ভালভাবে দুধ ফুটিয়ে নিবেন ঘন করার দরকার নেই ।
- চুলা অফ করে সিরকা আর পানি মিক্স করে অল্প অল্প করে ঢালতে থাকুন ।
- সিরকা দিবেন আর চামচ দিয়ে আস্তে আস্তে নাড়তে থাকবেন ।
- ছানা হয়ে গেলে ১০-১৫ মিনিট পর সামান্য গরম থাকতে ছানা পাতলা সুতির কাপরের উপর ঢেলে নিন ।
- ভাল করে ধুয়ে নিন যাতে সিরকার ফ্লেবার না আসে ।
- চিপে পানি ফেলে দিন । বেশি চাপবেন না এতে ও মিষ্টি শক্ত হয়ে যায় ।
- ফ্যান এর নিচে ১-২ ঘন্টা ঝুলিয়ে রাখুন । ৪-৫ ঘন্টা রাখলেও সমস্যা নেই। তবে খেয়াল রাখতে হবে যাতে ছানা বেশি শুকিয়ে না জায় । আমি ৫-৬ ঘন্টাও রাখি ।
- ১-২ ঘণ্টা পর ছানা ছড়ানো পাত্রে মেলে দিন ।
- পানি পানি ভাব বেশি থাকলে ফ্যানের নিচে ৭-৮ মিনিট রেখে দিন ।
- বেশি ভেজা ভেজা না থাকলে ফ্যানের নিচে দেয়ার প্রয়োজন নেই ।
- বাড়তি পানি শুকিয়ে গেলে ময়দা দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে হাত দিয়ে চেপে চেপে ছানাটা মিহি করে নিন ।
- ছানা মিহি হয়ে গেলেই আর ছানবেন না । ছানার তেল বের হয়ে গেলে আবার মিস্টি শক্ত হয়ে যেতে পারে ।
- ৫-৬ মিনিট এভাবে করার পর আটার খামির মত হলে হাত দিয়ে চেপে চেপে শেপ ঠিক করে বল তৈরি করুন ।
- কিছুর উপর রেখে বল তৈরি করলে অনেক ভাল বল হবে ।








স্পঞ্জ মিষ্টি তৈরি :
চিনি - ১ কাপ
পানি- ৪ কাপ


প্রনালি :-
- চিনি , ৪ কাপ পানি এক সাথে বড় একটি পাত্রে নিয়ে চুলায় অল্প আচে জ্বাল দিন ।
- আচ বাড়িয়ে দিন চিনি গলে ফুটে উঠলে একদম কমিয়ে দিন ।
- বল গুলো আস্তে আস্তে সিরাতে ছেড়ে দিন । কয়েক সেকন্ড পর ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন ৫ মিনিট । ফুটে উঠলে জ্বাল মাঝারি আচের থেকে সামান্য কমিয়ে দিন । সিরা খুব গরম অথবা ফুটন্ত অবস্থায় মিষ্টির বল গুলো ছাড়বেন না ।
- বল গুলো সিরাতে ছাড়ার আগে হাত দিয়ে একটু গোল করে নিবেন।
- ২০-২৫ মিনিট এভাবে ফুটাবেন । মিষ্টি নাড়াচাড়া করবেন না । (আমার ২০-২২ মিনিটের মধ্যেই হয়ে গিয়েছেল ।)
- মিষ্টি হয়ে গেলে নামিয়ে রেখে দিন । আরেকদিকে দুধ জ্বাল দিতে হবে মালাই এর জন্য ।






মালাই তৈরি জন্য :
দুধ - ১/২ কেজি বা তার বেশি
কর্নফ্লাওয়ার - ৩ -৪ চাচামচ (আধাকাপ নরমাল দুধের সাথে মিক্স করে রাখুন )
অরেঞ্জ ফুড কালার - ১ চিমটি


প্রনালি :-
- জ্বাল দিয়ে অর্ধেক এর সামান্য বেশি রাখুন ।
- সবচেয়ে ভাল হয় একদিকে মিষ্টি সিরায় ফুটবে আরেকদিকে দুধ জ্বাল দিলে। সিরা থেকে মিস্টি নামানোর ৪-৫ মিনিটের মধ্যে দুধে দিয়ে দিলে ভাল হয়।
- দুধ ঘন হয়ে আসলে কালার ও কর্নফ্লাওয়ার দিয়ে নাড়তে থাকুন ।
- স্পঞ্জ মিষ্টি গুলো সিরা থেকে তুলে দুধের মধ্যে দিয়ে দিন ।
- সব মিষ্টি এভাবে দেয়া হয়ে গেলে ৪-৫ মিনিট ফুটিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে নিন ।
- সাথে সাথেও পরিবেশন করতে পারবেন এই মিষ্টি ।
- ৫-৬ ঘন্টা পরে ভিতরে দুধ ঢুকে আরো নরম  হয়ে যাবে । ভিতিরের পানসে ভাব ও থাকবে না ।
- ফ্রিজে রাখা অবস্থায় মিষ্টি সামান্য শক্ত লাগতে পারে। বাহিরে কিছুক্ষন বের করে রাখলেই নরম তুলতুলে হয়ে যাবে ।


টিপস :-
*********** সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন টিপস হচ্ছে মিস্টি ২০ মিনিট হলেই একটা টেস্ট করে দেখবেন । হয়ে গেলেই নামিয়ে নিবেন আর বেশিক্ষন জ্বাল দিবেন না। জ্বাল বেশি হলেই মিস্টি শক্ত হয় এবং চুপসে জায় । দুধে দিয়েও বেশিক্ষন জ্বাল দিবেন না ।
*রসগোল্লা, চেক করার জন্য একটা রসগোল্লা বাটিতে নরমাল ডুবো পানিতে ছেড়ে দিতে হবে। যদি ডুবে যায় তবে বুঝবে হয়ে গেছে।
* সিরা বেশি ঘন হলে এবং মিষ্টি বেশিক্ষণ জ্বাল দিলে মিষ্টি শক্ত হতে পারে ।তাই সিরাটা পাতলা রাখার চেস্টা করুন ।
* মেজরমেন্ট এর কাপ দিয়ে মেপে নিতে হবে সব কিছু।


রস ঘন করারা টিপস :-
দুধ একটু বেশি পরিমানে নিয়ে জ্বাল দিয়ে ঘন করে তারপর কর্নফ্লাওয়ার মিক্স করলে একদম  বাহিরের মত পারফেক্ট রস হবে ।
এছাড়া কর্নফ্লাওয়ার না দিতে চাইলে । দুধের সাথে পাউডার মিল্ক মিক্স করে জ্বাল দিবেন ।
তবে আমার কাছে মনে হয় কর্ন ফ্লাওয়ার দিলেই রস্টা বেশি আঠালো হয় আর ভাল হয় ।